যা-ই হোক আমরা গন্ডারের চেয়েও, অনেকটা দেশের রাজনীতিবিদদের কাছাকাছি মোটা চামড়া বাগিয়ে ফেলেছি, এতে আমাদের থোড়াই পরোয়া। আমরা দেখতে দেখতে জনা ১২ কার্টুনিস্ট যার যার বটি কাবাবের বাটি নিয়ে বসে গেলাম। সভার মূল আকর্ষণ সাদাত ফাঁকি দিয়ে শেষ মূহুর্তে কাট মারলো, সে কারো ফোনই ধরলো না (পুরা রাজনীতিবিদ)। যা-ই হোক কথা মত আমরা সভার দ্বিতীয় এজেন্ডা বটি কাবাবের দিকে মন দিলাম। খাওয়াদাওয়ার সাথে চললো শাহরিয়ার ভাইয়ের শাহী জোকস। তাঁর অনবদ্য ভঙ্গীতে বলা জোকস শুনে সেখানেই হাসতে হাসতে অনেকের বটি কাবাব হজম হয়ে গেল।
এরপর সভার সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংগঠনের গঠনতন্ত্র নিয়ে আলোচনা। সর্বসম্মতিক্রমে কিছু পরিবর্তন- পরিমার্জন ইত্যাদি হয়ে সেটা অনুমোদন করে নেয়া হল এই আড্ডায়। ইতিহাসের আরেক ধাপ- বাংলাদেশের কার্টুনিস্টদের সংগঠনের প্রথম গঠনতন্ত্র লেখা হল।
একাংশ, কার্টুনিস্ট রাজীব গভীর মনোযোগের ভান করে গঠনতন্ত্র উল্টাচ্ছেন, সেটার পেছনের তাঁর কাবাবের বাটি।পেছনে তারিক সাইফুল্লাহ তাঁর ব্যাগের ব্যাকগ্রাউন্ডে নিজেকে ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম করবার চেষ্টারত। |
জোক্স বলবার সময় হাসির কারণে কেউ শাহরিয়ার ভাইয়ের (সামনে) ছবি তুলতে পারেনি, হাসি শেষ এর ইমিডিয়েট পরের ছবি, পাশে আবু ভাই (১৭ নাম্বার নানটা ছিঁড়ছেন :) |
আরো ছবি-
অতঃপর যে যার ডেড়ায়।
তবে পরের সপ্তাহেই সবাই একসাথে একটা ড্রয়িং ওয়ার্কশপ করা যায় কি না তা নিয়ে জোরালো আলোচনা হয়। এটা আউটডোর হবে না ইনডোর হবে সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা। সেতা আপাতত মূলতবী রেখে সবাই 'ফোন দিমুনি' বলে টাটা জানায়।
(শেষ মূহুর্তে সভায় এসে যোগ দেন কার্টুনিস্ট খলিল রহমান। তাঁর মা অসুস্থ। তাঁর জন্যে শুভকামনা. আর সর্বোচচ ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অফিস ইন্ডিয়া বর্ডার এর কাছাকাছি হওয়ায় আসতে পারেননি কালের কন্ঠের কার্টুনিস্টত্রয়- নাজমুল মাসুম, বিপ্লব চক্রবর্তী ও ষুভ)
--
ফটো কার্টেসিঃ কার্টুনিস্ট শিখা
hmm!
ReplyDeleteami 2" sizer 2 tukra nan kheyechi but lekha hoye 17 nan! esobto thik na vai...
ReplyDeletear mehedi vai sobar age ese j age thekei 2 bati kabab kheyechilo tar ki hobe???
ReplyDelete