Sunday, December 18, 2011

AGM (Annual GHOOM Meeting)

আসছে ৩০'শে ডিসেম্বর,ঢাকার সায়েন্স ল্যাব মোড়ের স্টার কাবাবের দুই তলায় বেলা ৩ টায়, বাংলাদেশ কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়েছে। সভায় ব্যাপক খানাপিনার সাথে কিছু কাজের কথাও হবে। যেমন,
১। সিরিয়াস আড্ডা (দেশ ও দশ , নাম ও যশ)
২। ২০১১ সালে এসোসিয়েশনের কার্যক্রমের পর্যালোচনা
৩। গঠনতন্ত্রের সর্বশেষ খসড়া উত্থাপন ও ছাপাখানায় প্রেরণের পরিকল্পনা
৪। আসন্ন কার্টুন প্রদর্শনী ২০১২ নিয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ
৫। ২০১২ সালে এসোসিয়েশন থেকে কী করা যায় তা নিয়ে আলোচনা
৬। বাৎসরিক সদস্য চাঁদা ১০০০ টাকা (মাত্র) সংগ্রহ

(শেষের পয়েন্ট টার ফন্ট 6 point এ হবে)

Friday, December 16, 2011

টিপাইমুখ বাঁধ বিরোধী কার্টুন প্রতিবাদ


 বাংলাদেশের বৃহৎ প্রতিবেশী ভারত তাদের দেয়া আশ্বাস ঠুনকো প্রমাণ করতে টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশের জন্যে এই বাঁধকে একটি মৃত্যুফাঁদ হিসেবে তুলনা করা চলে। এতে করে সুরমা কুশিয়ারা সহ দেশের সমগ্র নদী-ব্যবস্থায় ভয়বহ বিরুপ প্রভাব পরতে যাচ্ছে। দেশের আপামর (সরকার ছাড়া) জনগন এই বাঁধের বিরুদ্বে সোচচার। দেশ বাঁচানোর এই সর্বব্যাপী অনমিছিলে নিজেদের সংহতি জানাতে গত ৩'রা  ডিসেম্বর বাংলাদেশ কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই টিপাইমুখ বাঁধ এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে একটি মানব বন্ধনের আয়োজন করে। এতে বাংলাদেশের ১৫ জন কার্টুনিস্টের ১৭ টি কার্টুন ছিল।(নিচে তার কিছু দেয়া হল)


জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে কার্টুনিস্টদের টিপাইমুখ বাঁধ বিরোধী প্রতিবাদ। বাম দিক থেকে কার্টুনিস্ট আবু হাসান, রকিবুল হাসান,জুনায়েদ আজীম, মোরশেদ হাসান, মেহেদী হক, তাসনীম, আহসান হাবীব, নাসরিন সুলতানা।



কার্টুনিস্ট আহসান হাবীব।





তুলি
টিপু


মেহেদী
রকি

শাহরিয়ার শরীফ

তারিক

তারিক

তন্ময়

রাজীব

পলাশ

মিতু

মেহেদী

মেহেদী

জূনায়েদ

আবু

খলিল

রায়হান






Saturday, July 16, 2011

ঝাঁকি মিটিং: বাংলাদেশ কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশন

গত ১৫।০৭।১১ তারিখে হয়ে গেল এসোসিয়েশনের ষান্মাসিক আড্ডা। বিকেল থেকেই সবাই যে যার ঐতিহ্য বজায় রেখে (কেউ আধা ঘন্টা পরে, কেউ নির্দিষ্ট সময়ের আধা ঘন্টা আগে) চলে আসতে লাগলো কারওয়ান বাজার স্টার কাবাব এ। স্টার কাবাবের ম্যানেজার এই গ্রুপ্টা দেখে সবসময় মৃত মানুষের দৃষ্টিতে তাকান। ভাবটা অনেকটা এ-ই  ' এইটা কি তগো অফিস দিছি আমরা? আবার এসি রুমে বইতে আইসে, ৫ টাকার কাবাব খাইতে ৫০০০ টাকার ব্যবসা মাইর'

যা-ই হোক আমরা গন্ডারের চেয়েও, অনেকটা দেশের রাজনীতিবিদদের কাছাকাছি মোটা চামড়া বাগিয়ে ফেলেছি, এতে আমাদের থোড়াই পরোয়া। আমরা দেখতে দেখতে জনা ১২ কার্টুনিস্ট যার যার বটি কাবাবের বাটি নিয়ে বসে গেলাম। সভার মূল আকর্ষণ সাদাত ফাঁকি দিয়ে শেষ মূহুর্তে কাট মারলো, সে কারো ফোনই ধরলো না (পুরা রাজনীতিবিদ)। যা-ই হোক কথা মত আমরা সভার দ্বিতীয় এজেন্ডা বটি কাবাবের দিকে মন দিলাম। খাওয়াদাওয়ার সাথে চললো শাহরিয়ার ভাইয়ের শাহী জোকস। তাঁর অনবদ্য ভঙ্গীতে বলা জোকস শুনে সেখানেই হাসতে হাসতে অনেকের বটি কাবাব হজম হয়ে গেল।
এরপর সভার সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংগঠনের  গঠনতন্ত্র নিয়ে আলোচনা। সর্বসম্মতিক্রমে কিছু পরিবর্তন- পরিমার্জন ইত্যাদি হয়ে সেটা অনুমোদন করে নেয়া হল এই আড্ডায়। ইতিহাসের আরেক ধাপ- বাংলাদেশের কার্টুনিস্টদের সংগঠনের প্রথম গঠনতন্ত্র লেখা হল।  

একাংশ, কার্টুনিস্ট রাজীব গভীর মনোযোগের ভান করে গঠনতন্ত্র উল্টাচ্ছেন, সেটার পেছনের তাঁর কাবাবের বাটি।পেছনে তারিক সাইফুল্লাহ তাঁর ব্যাগের ব্যাকগ্রাউন্ডে নিজেকে ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম করবার চেষ্টারত।

জোক্স বলবার সময় হাসির কারণে কেউ শাহরিয়ার ভাইয়ের (সামনে)  ছবি তুলতে পারেনি, হাসি শেষ এর ইমিডিয়েট পরের ছবি, পাশে আবু ভাই (১৭ নাম্বার নানটা ছিঁড়ছেন :)

আরো ছবি-







অতঃপর যে যার ডেড়ায়।
তবে পরের সপ্তাহেই সবাই একসাথে একটা ড্রয়িং ওয়ার্কশপ করা যায় কি না তা নিয়ে জোরালো আলোচনা হয়। এটা আউটডোর হবে না ইনডোর হবে সেটা নিয়ে বিশদ আলোচনা। সেতা আপাতত মূলতবী রেখে সবাই 'ফোন দিমুনি' বলে টাটা জানায়।

(শেষ মূহুর্তে সভায় এসে যোগ দেন কার্টুনিস্ট খলিল রহমান। তাঁর মা অসুস্থ। তাঁর জন্যে শুভকামনা. আর সর্বোচচ ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অফিস ইন্ডিয়া বর্ডার এর কাছাকাছি হওয়ায় আসতে পারেননি কালের কন্ঠের কার্টুনিস্টত্রয়- নাজমুল মাসুম, বিপ্লব চক্রবর্তী ও ষুভ)

--
ফটো কার্টেসিঃ কার্টুনিস্ট শিখা

Sunday, March 13, 2011

বাংলাদেশ কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশনের প্রথম কার্টুন প্রদর্শনী


এক বছর আগের কথা...

মিরপুর ১০ নম্বর চত্বরের আশে পাশে মাঝে মাঝেই উদ্ভ্রান্ত দুই যুবক কে দেখা যেত। একজন সিরিয়াস মুখে মুখ চোখ শক্ত করে বগলে একটা গোলাপি প্লাস্টিক ফাইল নিয়ে হাঁটছে আর আরেকজন যার বয়স অপেক্ষাকৃত কম ও মাথায় প্রায় রাপুঞ্জেল এর কাছাকাছি চুল সে হাসি হাসি মুখে চারদিক দেখছে। তারা দুইজন ১০ নম্বর চত্বরটা পার হয়েই কোনার একটা টং এ চা খেত ও সিরিয়াস মুখে আলোচনা করত। আলোচনার বিষয়বস্তু হল

‘কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশন’ - বাংলাদেশের কার্টুনিস্ট সমাজকে এক করে একটা সংগঠন দাঁড়া করানো এবং তার সরকারী নিবন্ধন করানোর চাইতে যে গন্ধমাদন থেকে বিশল্যকরণী খুঁজে বের করা অনেক সহজ এ বিষয়ে দু’জনেই একমত হয়ে চা শেষ করত, আর লম্বা পদক্ষেপে সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তর এর শতবর্ষী দালানটায় (কে জানে কতবারের মত) ঢুকত। সেই দালানে কোনটা যে দর্শণার্থীর বসার চেয়ার আর কোনটা যে রান্নাঘরের পিঁড়ি তা বোঝার উপায় নেই। কিন্তু তার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের সমাজ কল্যাণের লাখো লাখো ফাইল ডান থেকে বামে যায় আবার বাম থেকে ডানে আসে। এই অফিসে এসে ওই দুই যুবকের সরকারী অফিস নিয়ে বিচিত্র অভিজ্ঞতা হল। অফিসের দুই পদস্থ কর্মকর্তা তাদের কল্পনারও অতীত সাহায্য করলেন। বলতে গেলে ওই দুই বালখিল্য তরুনের পুরো কাজটাই কোন এক অদ্ভুত কারণে তাঁরা দু’ হাতে করে দিলেন।পৌনঃপুনিক ভাগের মত চলতে থাকা কাগজপত্র এক সময় জমা দেয়া শেষ হল, যুবক দুইজনকেও এবার হাসি মুখে ঢাকার অন্যান্য টং এ চা খেতে দেখা গেল। কারণ সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তর তাদের সবুজ সংকেত দিয়ে কাজ শুরু করতে বলে দিয়েছে।

এইবার আসল কাজ... কার্টুন প্রদর্শনী

ওই দুইজনকে চিমসা মুখে আবার ঢাকা শহরে ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেল। কার্টুন যোগাড় করার চাইতে বিসিএস এগজামে বসাটা যে আরো সহজ এ ব্যপারেও তারা এবার একমত হল। কার্টুন জোগাড় করতে গিয়ে দেখা গেল ঢাকার সবচেয়ে ব্যস্ত সম্প্রদায়ের নাম আসলে কার্টুনিস্ট। টানা একমাসের ফোনাফুনি ও কাবাব নান সহযোগে একাধিক রসনাবিলাসের পরেও তাদের ভুলিয়ে ভালিয়ে কার্টুন যোগার করা গেলো না। ওদিকে ঢাকার প্রায় সব গ্যালারি তাদের নিউ ইয়ার রেজ্যুলুশন হিসেবে আর মাগনা গ্যালারি দেবেন না বলে ঘোষণা দিচ্ছেন। একেবারে ফকিরা ভাবে করতে চাইলেও মিনিমাম হাজার চল্লিশেক টাকা বেরিয়ে যাবে এমনটা তারা জানিয়ে দিলেন। যুবকের একজন বার্ধক্যের দিকে ঝুঁকতে শুরু করলেন। সে দুঃস্বপ্ন দেখেতে থাকলো যে, প্রদর্শনীর দিন সব ফ্রেমে তার মুখ, আর তা-ই দেখে দর্শকরা হেসে গড়িয়ে পরছে...

কিন্তু না, শেষ মুহুর্তে চারিদিকে সাড়া পরল। দেখা গেল তরুন সমাজ মুখের যে কোন কথার চেয়ে
FACEBOOK এর কথাকে বেশী বিশ্বাস করে ও গুরুত্ব দেয়... সেখানের 'দেয়াল' এ প্রদর্শনীর অনেককে  'ট্যাগানোর' পর অনেকেই কার্টুন দিতে শুরু করলেন।

জয় মার্ক জাকার্বার্গ!

প্রদর্শনীর বিষয়বস্তু ঠিক করে দিয়েছিলেন শিশির ভট্টাচার্য, সেটা ছিলো ‘ঢাকা’ তার সাথে নাম মিলিয়ে ইভেন্টের নাম ঠিক করা হল ঢাকাটুন। গ্যালারি না পাওয়ায় ধর্ণা দেয়া হোল হাতের পাঁচ জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বর -এ। যেখানে এর আগে ২০০৯ এ ফিলিস্তিনের গাজায় ইজরাইলি সেনাবাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে একবার কার্টুন প্রদর্শনী করা হয়েছিলো। সেবারের মত এবারেও প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ বিনা পয়সায় তিনদিনের জন্যে তাঁদের সামনের জায়গাটা কার্টুনিস্টদের দিয়ে দিলেন।

প্রদর্শনীর ঠিক আগের দিন 'বানের লাহান'কার্টুন জমা পড়তে লাগলো। আসে না আসে না করে কার্টুন চলে এলো ৮০ টা! ওইদিকে ফ্রেম ছিল ৬০ টা। এবার রীতিমত বাছাবাছি করে কার্টুন ফ্রেমে তোলা হল। ওদিকে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রেস রিলিজ পাঠিয়ে সব নিউজ এডিটরদের বিরক্তি চরমে তোলার ফল পাওয়া যেতে লাগলো সকালেই। বিভিন্ন দিক থেকে সাংবাদিকরা আসতে শুরু করলেন (দুপুরে ৮৬ নম্বর প্রেস রিলিজ দেয়ার পর আয়োজকদের সন্দেহ হতে লাগলো যে ঢাকা শহরে আজ আর কিছুই কি ঘটছে না?)।

এই প্রদর্শনী করতে গিয়ে আয়োজকদের একটা উপলব্ধি হল যে, তরুন প্রজন্ম আর প্রবীণ প্রজন্মের পার্থক্য। তরুণ প্রজন্মের কাউকে প্রদর্শনীতে সময় মত পেতে কম করে হলেও যা যা করতে হয়েছে তা নিম্নরুপ-

১. মোবাইল ফোন ৬ বার

২.
Group SMS ৩ বার

৩.
FACEBOOK এর INBOX এ গুঁতানো ৩ বার

৪.
FACEBOOK এর WALL  এ TAG করা ৩ বার

৫. কাবাব সহযোগে মিটিং ২ বার


তারপরেও সময়মত আসতে পেরেছিলো চার থেকে পাঁচজন। আর সিনিয়রদের অর্থাৎ এসোসিয়েশনের উপদেষ্টাদের আসবার জন্য যা করা হয়েছিলো তা হল-

১. বাসায় গিয়ে বলা ১ বার

২. ফোন ১বার

ব্যস! সত্যি তাই। এবং তার ফলে যারা যারা ঠিক সময় মত ওইদিন চলে এসেচিলেন তাঁরা হলেন

আহসান হাবীব, কাইয়ুম চৌধুরী, রফিকুন নবী, শিশির ভট্টাচার্য



বাংলাদেশ কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশনের প্রথম প্রদর্শনীর উদবোধোনীতে একপাল কার্টুনিস্ট। সামনে বসে আছেন এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর (বাঁ থেকে) শিশির ভট্টাচার্য, রফিকুন নবী, আহসান হাবীব ও প্রধান অতিথি শিল্পী কাইয়ূম চৌধুরী।

পেছনে (ডান দিক থেকে সামনে)কার্টুনিস্ট শিখা, (ডান দিক থেকে পেছনে) কার্টুনিস্ট কুদ্দুস, কার্টুনিস্ট সাদাত, কার্টুনিস্ট হাসান, কার্টুনিস্ট রায়হান (সবার পেছনে), কার্টুনিস্ট জুনায়েদ আজীম, কার্টুনিস্ট শাহরিয়ার শরীফ, (তাঁর পেছনে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে)কার্টুনিস্ট বিপ্লব চক্রবর্তী ও কাওছার মাহমুদ, কার্টুনিস্ট আবু (শাহরিয়ার শরীফের পাশে), কার্টুনিস্ট তন্ময়, (তার পেছনে পাশাপাশি) কার্টুনিস্ট মাসুম, কার্টুনিস্ট পলাশ ও কার্টুনিস্ট মানিক (অথবা রতন?), আর একেবারে বাম দিক থেকে কার্টুনিস্ট মানিক (খুব সম্ভব) টিপু, কার্টুনিস্ট মেহেদী হক ও কার্টুনিস্ট মিতু।

আরো যারা পরে এসে যোগ দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে আছেন কার্টুনিস্ট রিফাত-আল-হাসান, কার্টুনিস্ট রাজীব, ও কার্টুনিস্ট সাজিদ বিন দোজা। ছবিটি তুলবার পর সর্ব্বসম্মতিক্রমে একে 'ঐতিহাসিক'আখ্যা দেয়া হয়।



যা-ই হোক, সকাল সাড়ে এগারোটায় আয়োজকদের কম্বুকন্ঠে (মাইক এর দায়িত্বে থাকা ভদ্রলোক ওইদিন ঘুম থেকে উঠতে পারেন নি বলে আহসান হাবীব, শিশির ভট্টাচার্য, রফিকন নবী ও কাইয়ুম চৌধুরীকে ভলিউম বাড়িয়ে কথা বলতে হয়েছে ) সংক্ষিপ্ত আলোচনা (অর্থাৎ কেন এই... ইত্যাদি) শেষে চত্বরের ইজেলে রাখা সাদা ক্যনভাসে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী তাঁর আত্মপ্রতিকৃতি এঁকে প্রদর্শনীর উদ্বধনী করেন। এরপর একে একে রফিকুন নবী, শিশির ভট্টাচার্য ও আহসান হাবীব এঁকে দেন শুভেচ্ছা বার্তা।




১ম ছবিঃ উদ্বোধন করছেন একসময়ের কার্টুনিস্ট ‘চৌকা’ (কাইয়ূম চৌধুরী, চৌধুরীর ‘চৌ’ আর কাইয়ূম এর ‘কা’ নিয়ে ‘চৌকা’ সেই পঞ্চাশের দশকে এই নামে উনি কার্টুন আঁকতেন)

২য়
ছবিঃ কার্টুনিস্ট র’নবী,

৩য়
ছবিঃ তরুনদরে উদ্দশ্যে জ্বালাময়ী বক্তব্য দচ্ছিনে কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য।


প্রদর্শনী শেষ হবার পর সেই দুই যুবকের আকর্ণ বিস্তৃত চেশ্যায়ার বিড়ালের মত হাসি দেখে অনেকেই তাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তাদের কথা বাদ দিয়ে এবার এক নজরে প্রদর্শনীটা দেখা যাক।

প্রদর্শনীর নামঃ ঢাকাটুন


কার্টুনের সংখ্যাঃ ৭৪


কার্টুনিস্টের সংখ্যাঃ ৩৫


ভেন্যুঃ জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বর


সময়ঃ ৯ থেকে ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০




সবকিছু শেষে যাদের ছাড়া এই ইভেন্ট কখোনো আলোর মুখ দেখতে পেতো না তাদের নাম


কার্টুনিস্ট আবুল হাসান আবু (এসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক-ইনারে ছাড়া এদ্দিন কিভাবে বাকি প্রদর্শনীগুলি হইছে তা সত্যি অদ্ভুত)

কার্টুনিস্ট তারিক সাইফুল্লাহ (এসোসিয়েশনের প্রচার সম্পাদক)

কার্টুনিস্ট রকিবুল হাসান (এসোসিয়েশনের জনকল্যাণ সম্পাদক)

কার্টুনিস্ট মিনার রহমান ও কার্টুনিস্ট সাদিয়া


প্রদর্শনী তো হল... এবার?, ওই দুই যুবক কোথায়? তাদের পরিচয়ই বা কি? জানতে হলে অপেক্ষা করুন আগামী প্রদর্শনী পর্যন্ত। কারণ এই দু’ জনকে আবার নাকি ধানমন্ডি এলাকায় কঠিন মুখে ঘুরতে দেখা যাচ্ছে।